Election TidBits! Rumi, December 30, 2008 জামায়াতের ভরাডুবি নির্বাচনে চারদলীয় জোটের অন্যতম শরিক ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামীর ভরাডুবি হয়েছে। সোমবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে দলটি মাত্র দুটি আসন পেয়েছে। গত নির্বাচনে তারা পেয়েছিল ১৭টি আসন । শুধু চট্রগ্রাম-১৪ (সাতকানিয়া) আসনটি জামায়াত পেয়েছে। এ আসনে জিতেছেন জামায়াতের শাহজাহান চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপি’র সাবেক নেতা বর্তমানে এলডিপি নেতা আলি আহমদ। এছাড়া, কক্সবাজার-২ আসনে জামায়াতের হামিদুর রহমান আজাদ জিতেছেন। এখানে তার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আওয়ামী লীগের আনসারুল করিম। ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধা ও বুদ্ধিজীবী হত্যার জন্য কুখ্যাত আল বদর বাহিনীর প্রধান জামায়াতের আমির সাবেক মন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, বদর বাহিনীর কমান্ডার সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুজাহিদ, রাজাকার দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীসহ জামায়াতের অন্য সব প্রার্থী বিপুল ভোটের ব্যবধানে মহাজোট প্রার্থীদের কাছে পরাজিত হয়েছেন। নির্বাচনে চারদলীয় জোটভুক্ত হয়ে জামায়াত প্রার্থীরা ৩৯টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। এদের মধ্যে নিজামী পাবনা-১, মুজাহিদ ফরিদপুর-৩, দলের সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল এম কামারুজ্জামান শেরপুর-৩, এ টি এম আজহারুল ইসলাম রংপুর-২, মাওলানা আবদুস সুবহান পাবনা-৫, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী পিরোজপুর-১, ছাত্র শিবিরের সাবেক সভাপতি সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের কুমিল্লা-১১ এবং ঢাকা মহানগর সেক্রেটারি হামিদুর রহমান আজাদ কক্সবাজার-২ আসন থেকে নির্বাচন করেন। এবার সেক্টর কমান্ডার্স ফোরাম ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটসহ বিভিন্ন নাগরিক সংগঠন জামায়াতকে ভোট না দেওয়ার জন্য জেলায় জেলায় প্রচারণা চালায়। Heavyweights fall heavy A number of heavyweights have lost their long-held seats, with such stalwarts as former finance minister M Saifur Rahman, Khandaker Delwar Hossain, Jamaat-e-Islami chief Motiur Rahman Nizami and Speaker Jamiruddin Sircar leading the list. In the crucial Sylhet-1 constituency, Saifur lost to grand alliance AMA Muhit, himself a former finance minister. Nizami lost Pabna-1 seat to AL candidate in early results. Former Jatiya Party and BNP minister Moudud Ahmed lost to AL joint secretary Obaidul Kader in Noakhali-5. In Panchagarh-1, the Speaker, who will administer the oath to the new MPs, was defeated by his rival Mozaharul Huq Pradhan m. BNP secretary general Khandaker Delwar Hossain, IOJ chief Fazlul Huq Amini, and former BNP secretary general Abdul Mannan Bhuiyan lost. BNP ministers who at 9:30pm were behind in polls were: In Chittagong-10 Amir Khosru M Chowdhury Abdullah Al Noman in Chittagong-9 Mayor Sadeque Hossain Khoka in Dhaka-6 Khondoker Mahbub Uddin Ahmed in Dhaka-12 Khondoker Mosharraf Hossain in Comilla-1 Mizanur Rahman Minu in Rajshahi-2 Altaf Chowdhury in Patuakhali -1 ৮০ শতাংশ ভোট পড়েছে গত আটটি সংসদের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে এবার মোট ভোটারের প্রায় ৮০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন। রাত চারটা পর্যন্ত দেড়শ’ নির্বাচনী এলাকার ফলাফল ঘোষণাকালে নির্বাচন কমিশন সচিব এ তথ্য জানান। সচিব মুহম্মদ হুমায়ুন কবির বলেন, ”এবারের নির্বাচনে প্রদত্ত ভোটের হার অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যাবে। এ পর্যন্ত ভোট পড়ার গড় ৮০ শতাংশে রয়েছে। এই হার বেশিও হতে পারে।” গত আটটি সংসদে সর্বোচ্চ ভোট পড়ে ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনে, ৭৫ দশমিক ৬০ শতাংশ। গত চার আগস্ট অনুষ্ঠিত সিটি ও পৌর নির্বাচনে ৭৯ শতাংশ ভোট পড়েছে। সোমবার নির্বাচনের দিন সকালে সিইসি এটিএম শামসুল হুদা আশা প্রকাশ করেন, এবার ৭৫ শতাংশ ভোট পড়বে। রোববার জাতির উদ্দেশে ভাষণে তিনি সব ভোটারকে ভোটাধিকার প্রয়োগের আমন্ত্রণ জানিয়ে বলেন, “এবার সবাই ভোটদানে অংশ নিয়ে রেকর্ড সৃষ্টি করুন।” ইসি সচিবালয়ের যুগ্মসচিব রফিকুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, সিটি ও পৌর নির্বাচনের মতোই এবার জাতীয় নির্বাচনে ভোটারের উপস্থিতি ছিল। কোথাও কোথাও ৯০ শতাংশও ছাড়িয়ে গেছে। তিনি জানান, চাপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনে ৯৩.২০ শতাংশ, চট্টগ্রাম-১৪ আসনে ৮৭.১৩ শতাংশ, ভোলা-১ আসনে ৭৭.৪৮ শতাংশ, হবিগঞ্জ-২ আসনে ৮৫.০৭ শতাংশ, জামালপুর-৪ আসনে ৮৯.০৮ শতাংশ, রংপুর-৫ আসনে ৯০.৬৬ শতাংশ ভোট পড়েছে। একই ধরনের চিত্র হতে পারে সর্বত্র। ইসির সিনিয়র সহকারি সচিব ফরহাদ আহম্মদ খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, এবার তরুণ ও নারী ভোটারের উপস্থিতি ছিল বেশি। ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চে অনুষ্ঠিত প্রথম সংসদে ৫৪.৯০ ভোট পড়ে। এরপর পর্যায়ক্রমে ৫০.৯৪, ৬০.৩১ শতাংশ, ৫৪.৯৩ শতাংশ, ৫৫.৯৫ শতাংশ, ২৬.৭৪ শতাংশ, ৭৫.৬০ এবং অষ্টম সংসদে প্রদত্ত ভোটের হার ৭৫.৫৯ শতাংশ। ঢাকা নগরীর ১৫ আসনেই মহাজোট প্রার্থীরা জয়ী ঢাকা মহানগরীর ১৫টি আসনের সবকটিতেই জয়ী হয়েছে মহাজোট প্রার্থীরা। ২০০১ এর নির্বাচনে এ চিত্র ছিল পুরোপুরি উল্টো। পুরানো সীমানা অনুযায়ী ওই নির্বাচনে মহানগরীর ১০ আসনের সব কটিতেই জয়ী হয় বিএনপি। এবার ঢাকা মহানগরীর আসনগুলোর মধ্যে ১৩টিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা জয়ী হয়েছে। একটিতে জয়ী হয়েছেন মহাজোট শরিক জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ এবং আরেকটি পেয়েছেন অপর শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। নগরীর বাইরে ঢাকা জেলার অন্তর্ভুক্ত পাঁচটি আসনের সবগুলো আসনেও জিতেছে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা। ১৯৯১ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত কোনো নির্বাচনেই এই পাঁচ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা জয়ী হয়নি। ঢাকা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের সানজিদা খানম ৯৭ হাজার ৮২৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চারদলীয় জোটের প্রার্থী বিএনপির আব্দুল হাই পেয়েছেন ৫২ হাজার ৭০১ ভোট। ঢাকা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান মোল্লা এক লাখ ৫৩ হাজার ১৪৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সালাহউদ্দিন আহমেদ পেয়েছেন ৯৯ হাজার ৮৯৫ ভোট। এ আসনে ‘না’ ভোট পড়েছে ৫ হাজার ৯৩টি। ঢাকা-৬ আসনে আওয়ামী লীগের মিজানুর রহমান খান দিপু ১ লাখ ৩ হাজার ৭৩৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চারদলীয় জোটের প্রার্থী ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকা পেয়েছেন ৭২ হাজার ৪৫৬ ভোট। এই আসনে সাবেক রাষ্ট্রপতি বিকল্পধারার বদরুদ্দোজা চৌধুরী পেয়েছেন ৫ হাজার ২১৫ ভোট। এখানে ‘না’ ভোট পড়েছে ৪ হাজার ৪৫৯টি। ঢাকা-৭ আসনে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে আওয়ামী লীগের মোস্তফা জালাল মহিউদ্দীনকে। ১১১টি কেন্দ্রের মধ্যে ১০৮টির ফলাফলে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে ৭৫ হাজার ভোটে এগিয়ে আছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৪৩ হাজার ২২ ভোট। আর বিএনপির নাসিরউদ্দীন আহমেদ পিন্টু পেয়েছেন ৬৮ হাজার ৬৮৮ ভোট। বাকি তিনটি কেন্দ্রের মোট ভোটার সংখ্যা ৯ হাজারের কম হওয়ায় মোস্তফা জালাল মহিউদ্দীনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। ঢাকা-৮ আসনে রাশেদ খান মেনন ৯৭ হাজার ৮৪১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির হাবিব উন নবী খান সোহেল পেয়েছেন ৬৩ হাজার ৮০৭ ভোট। এই আসনে ‘না’ ভোট পড়েছে ৫ হাজার ৪৮১টি। ঢাকা-৯ আসনে ১ লাখ ৭৯ হাজার ৭৫৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাবের হোসেন চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শিরীন সুলতানা পেয়েছেন ৯২ হাজার ২২৭ ভোট। ‘না’ ভোট পড়েছে ৪ হাজার ৬৬৮টি। ঢাকা-১০ আসনে ১ লাখ ৬৫ হাজার ৫৪৯ ভোট পেয়ে আওয়ামী লীগের একেএম রহমতউল্লাহ বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এমএ কাইয়ুম পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৮০০ ভোট। এখানে ‘না’ ভোট পড়েছে ৫ হাজার ৬৮৭টি। ঢাকা-১১ আসনে আওয়ামী লীগের আসাদুজ্জামান খান কামাল জয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩০ হাজার ৪২৪ ভোট। বিএনপির মোহাম্মদ সাহাবউদ্দীন পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৮৭০ ভোট। ঢাকা-১২ আসনে ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস ১ লাখ ১৮ হাজার ১৩৪ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। এখানে বিএনপির খন্দকার মাহাবুবউদ্দিন আহমাদ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ২৬২ ভোট। ‘না’ ভোট পড়েছে ৫ হাজার ৫৫৬টি। ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর কবীর নানক ১ লাখ ২৫ হাজার ১২০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল পেয়েছেন ৭৮ হাজার ৫০৪ ভোট। এখানে ‘না’ ভোট পড়েছে ৮ হাজার ৬০৮টি। ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের আসলামুল হক ১ লাখ ৪৮ হাজার ৪৩৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপির এসএ খালেক পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৮৪৯ ভোট। এখানে ‘না’ ভোট পড়েছে ৭ হাজার ৮২৪টি। ঢাকা-১৫ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার ১ লাখ ২০ হাজার ৭৮০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চারদলীয় জোটের হামিদুল্লাহ খান বীরপ্রতীক পেয়েছেন ৭৬ হাজার ৪৭২ ভোট। এ আসনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আব্দুল কাদের পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৬৯ ভোট। এ আসনে ‘না’ ভোট পড়েছে ৫ হাজার ২৯৮ টি। ঢাকা-১৬ আসনে ১ লাখ ৩১ হাজার ৮১৬ ভোট পেয়ে মহাজোটের ইলিয়াস হোসেন মোল্লা বিজয়ী হয়েছেন। চারদলীয় ঐক্য জোটের ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিঞা পেয়েছেন ৮৫ হাজার ২ ভোট। এই আসনে ‘না’ ভোট পড়েছে ৪ হাজার ৮৭৮টি। ঢাকা-১৭ আসনে মহাজোট প্রার্থী এরশাদ ১ লাখ ২৩ হাজার ৯৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। বিএনপি প্রার্থী আসম হান্নান শাহ পেয়েছেন ৫৬ হাজার ২৬৭ ভোট। এই আসনে তৃতীয় হয়েছে ‘না’; ৬ হাজার ২১৩টি ভোট পেয়ে। কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম ২ হাজার ৭৭৩ ভোট পেয়ে চতুর্থ হয়েছেন। ঢাকা-১৮ আসনে মহাজোট প্রার্থী আওয়ামী লীগের এ্যাড. সাহারা খাতুন ২ লাখ ১৩ হাজার ৩৩২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী আজিজুল বারী হেলাল পেয়েছেন ১ লাখ ১৬ হাজার ৭৮৬ ভোট। ঢাকার সবচেয়ে বড় এ আসনে ‘না’ ভোট পড়েছে ৬ হাজার ২৮৯টি। ঢাকা-১ (দোহার-নবাবগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল মান্নান খান জয়ী হয়েছেন। ঢাকা-২ (কেরানীগঞ্জ-সাভার আংশিক) আসনে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. কামরুল ইসলাম। ঢাকা-৩ (কেরানীগঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নসরুল হামিদ বিপু বিজয়ী হয়েছেন। ঢাকা-১৯ (সাভার) আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালুকদার মো. তৌহিদ জং মুরাদ। ঢাকা-২০ (ধামরাই) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বেনজির আহমদ জয় পেয়েছেন। মেয়র খোকা হারলেন দিপুর কাছে ঢাকা-৬ আসনের ৯৫ টি কেন্দ্রের ফলাফলে মহাজোট প্রার্থী আওয়ামী লীগের মিজানুর রহমান খান দিপু পেয়েছেন ১ লাখ ৩ হাজার ৭৩৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চারদলীয় জোটের প্রার্থী খোকা পেয়েছেন ৭২ হাজার ৪৫৬ ভোট। এই আসনে সাবেক রাষ্ট্রপতি বিকল্পধারার বদরুদ্দোজা চৌধুরী পেয়েছেন ৫ হাজার ২১৫ ভোট। এখানে ‘না’ ভোট পড়েছে ৪ হাজার ৪৫৯টি। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে হারানোর পর সবকটি নির্বাচনে খোকা বিজয়ী হয়ে আসছিলেন। Contents source from www.bdnews24.com Collected Articles Uncategorized Thoughts